ইসমাইল ইমন চট্টগ্রাম॥ কক্সবাজার জেলার ঝিলংজা মৌজার খতিয়ান নং ১৭৫১ দাগের ২০০৩৫ দাগের পূর্বে ২০০৩৩, পূর্বে ১০ শতক ২০০৩২ দাগের পূর্বে ৭ শতক ২০০২৯ দাগের পূর্বে ৫ শতক এবং ২০০০৩ দাগের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে ৭০ শতক এবং সর্বমোট জায়গার পরিমাণ ১.০২ একর। ১নং খাস খতিয়ানভুক্ত জমি বর্তমানে কক্সবাজার যুগ্ম জেলা জজ ১ম আদালতে মামলা বিচারাধীন। যার নং অপর ৭৯১/২১। জায়গাটির মুল মালিক, শফিকুর রহমান (শফিক আহমেদ), আহমেদ হোসেন, ঠান্ডা মিয়া, সর্ব পিতা: ফজলুর রহমান, দক্ষিণ বাহারছড়া, ১০ ও ১১ নং ওয়ার্ড কক্সবাজার।
উক্ত ব্যক্তিদের মালিকানাধীন জায়গা ঠান্ডা মিয়া ও আহমেদ হোসেন সন্তানেরা এককভাবে ওয়ারিস সনদ ছাড়া, কাগজের কারসাজি করে ৩ নং ওয়ার্ডের (চাউল বাজার) মৃত মুহাম্মদ আলী চৌধুরীর পুত্র ফরিদ আহমেদ চৌধুরীর ও মোঃ সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী পিতা, মৃত নজির আহমেদ, বড়হাতিয়া লোহাগাড়া চট্টগ্রাম’র সাথে গোপনে দুই দলিলে ৫ কোটি ৮৭ লাখ টাকায় বায়না চুক্তিনামা করে।
ঠান্ডা মিয়ার সন্তানেরা হলেন, আবদুল ছবুর চৌধুরী, আবদুল গফুর, এনামুল হক, হোসনে আরা বেগম, রওশন আরা, মোঃ রাসেল।
বর্তমানে উক্ত জায়গায়, মার্কেট নির্মাণ অব্যাহত আছে। এদিকে উল্লেখিত জায়গায় সকল ধরনের কাজ বন্ধ রাখতে গত ৩ অক্টোবর ২০২২ইং নয়(৯) জনের বিরুদ্ধে ফৌজদারী কাঃ বি ১৪৪ ধারামতে একটি আবেদন করেন প্রথম পক্ষ। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে থানাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তুু আদালতের নির্দেশ ও প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অপর দুই পক্ষ রাতে, দিনে সমানতালে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
স্থানীয় এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, এনাম ও ভাতিজা রাজু স্থানীয় প্রভাবশালী নেতাদের ছত্রছায়ায় আইনের কোন তোয়াক্কা না করে বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত।
এদিকে রাজুর নামে একাধিক মামলাও রয়েছে, গ্রেফতার হয়ে জামিনে এসে পুনরায় ঐ সব অপকর্ম করে বেড়াচ্ছে।
ভুক্তভোগী ওয়ারিশ সম্পত্তির প্রকৃত অসহায় দাবীদাররা এই বিষয়ে সরকারের ভুমি মন্ত্রনালয়ের হস্তক্ষেপ কামনা করছে।