ওসমান হোসাইন, কর্ণফুলী, চট্টগ্রাম॥ জাতীয় ক্ষুদ্র কুটির শিল্প (নাসিব) চট্টগ্রাম ও প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) যৌথ উদ্যোগে ২৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার সকাল ১০ ঘটিকা হতে ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) একদিনের “উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মানে উৎপাদনশীলতার গুরুত্ব” শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
জাতীয় ক্ষুদ্র কুটির শিল্প (নাসিব) চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি মুহাম্মদ নুরুল আযম সভাপতিত্বে,সঞ্চালনায় ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয় ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) গবেষক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ফারজানা হক।
প্রধান অতিথি হিসাবে ভার্চুয়ালে মন্ত্রণালয় থেকে উপস্থিত ছিলেন,শিল্প মন্ত্রণালয় অতিরিক্ত সচিব, মহা পরিচালক এনপিও, মুহাম্মদ মেসবাহুল আলম। বিশেষ অতিথি,জাতীয় ক্ষুদ্র কুটির শিল্প (নাসিব) কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি,মির্জা নুরুল গণী শোভন, সি.আই.পি।
উপদেষ্টা কেন্দ্রীয় কমিটি (নাসিব ) আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর চৌধুরী,সি,ইন,সি, আলোচক ছিলেন উপদেষ্টা (নাসিব ) চট্টগ্রাম জেলার, ছৈয়দ এ.এস.এম, নুরুউদ্দিন, উপস্থিত ছিলেন কক্সবাজার জেলা( নাসিব ) সভাপতি কামরুজ্জামান। মুলপ্রবন্ধ উপস্থাপন করেন,শিল্প মন্ত্রণালয় ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) গবেষক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ফাতেমা বেগম।
উক্ত সেমিনারে চট্টগ্রাম জেলা (নাসিব) উদ্যোক্তা ও তৃণমূলের নারী উদ্যোক্তারা সেমিনারে অংশ গ্রহন করেন। উৎপাদনশীলতা বাড়লে শ্রমিকরা বেশি মজুরি পাবেন। মালিকরাও অধিক মুনাফা পাবেন। ভোক্তারা পাবেন সস্তায় মানসম্পন্ন পণ্য ও সেবা। সর্বোপরি উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির ফলে সরকারের আয় বাড়বে, শিল্পায়ন ত্বরান্বিত হবে। এতে কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন সহজ হবে।
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশ ঘটতে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের পদক্ষেপ সহযোগী হিসাবে উৎপাদন বিশেষ অবদান সহযোগিতা করবে।দেশে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সরকারের ১০ বছর মেয়াদি মহাপরিকল্পনা রয়েছে। শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন ন্যাশনাল প্রোডাক্টিভিটি অরগানাইজেশন (এনপিও) দেশে উৎপাদনশীলতা বাড়াতে সহযোগিতা করার জন্য সরকারের দায়িত্বপ্রাপ্ত দপ্তর।