বাংলাদেশ সকাল
বুধবার , ১৭ জুলাই ২০২৪ | ১৮ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আবহাওয়া
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. কৃষি বার্তা
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. খোলা কলাম
  9. জাতীয়
  10. ধর্ম ও জীবন বিধান
  11. নির্বাচন
  12. বিনোদন
  13. রাজনীতি
  14. শিল্প ও বাণিজ্য
  15. সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান মুুুক্তিযোদ্ধাদের আমরা কতটুকু সম্মানিত করতে পেরেছি: মির্জা গালিব উজ্জ্বল 

প্রতিবেদক
অনলাইন ডেস্ক
জুলাই ১৭, ২০২৪ ১০:৫৪ অপরাহ্ণ

 

বাংলাদেশ সকাল ডেস্ক: দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে তিনি বলেছেন- সবাই পেলো সোনার খনি আমি পেলাম চোরের খনি। চোরের দলেরা সব চেটেপুটে খেয়ে যায়। আমি যা ভিক্ষা করে আনি।

হ্যাঁ সেই চোরের দলের চোরের মার বড় গলায় রাষ্ট্র কম্পিত, মুক্তিযোদ্ধাদের ভুলুন্ঠিত করতে সদা তৎপর।

এক মিটিং এ বক্তব্যের মধ্য বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বলেছিলাম আপনারা জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তান। আমরা আপনাদের পরম্পরা। আপনারা নিজেদের সন্মানিত করেন, ত্রাণের জন্য আর ৫০০ টাকা সাথে খাবারের প্যাকেট নিতে ঐ জেলা প্রশাসকের কাছে নিজের চরিত্র বিক্রি করতে যাবেন না প্লিজ । আপনাদের জন্য মন্ত্রনালয় আছে, আপনাদের জন্য প্রতি জেলায় নিজস্ব কার্যালয় আছে। আপনাদের মেরুদন্ড সোজা করে সেই কর্যালয়ে থাকুন। অন্যর কার্যালয়ে গিয়ে নিজেকে অসম্মানিত করবেন না।

আমার কথার প্রেক্ষিতে সেদিন ঐ মিটিংয়ে উপস্থিত দুই বীর মুক্তিযোদ্ধা বলেছেন “যুদ্ধের সময় কয়েদীদের সাধারণ ক্ষমা করে যুদ্ধ করানো হয়েছিল। এজন্য মুস্টিমেয়ো তখন কার কয়েদি বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য সকল মুক্তিযোদ্ধাদের নাম নস্ট হচ্ছে। আর সেই কারণেই খেলার পুতুল বানিয়েছে অসন্মান করছে আমলা দিয়ে। দায়িত্ব এড়ানো এমন বক্তব্য আমি প্রত্যাখান করেছিলাম। হাত পেতে ভিক্ষা করে এদেশের স্বাধীনতা আসেনি। পাক হানাদার বাহিনীর সম্মুখ ভাগে দাঁড়িয়ে যুদ্ধের ময়দানে দাঁড়িয়ে রক্ত ও প্রাণ আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা। এদেশের সর্বোচ্চ সুযোগ সুবিধা একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার পাওয়া যেমন কর্তব্য ও রাষ্ট্রিক নীতিমালা প্রতিস্ঠা করার দায়িত্ব ও বটে।

অপরদিকে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অসন্মান করে তোলায় যেনো এরা প্রতিযোগিতায় নেমেছে। জেলায় জেলায় মুক্তি যোদ্ধা সংসদ নামের যে বিলডিং করা হয়েছে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য এখন সেখানে জেলা প্রশাসক কমান্ডারে দায়িত্ব পালন করছেন। আর মুক্তিযোদ্ধারা ঐ বিল্ডিং এর সিঁড়ির নিচে বসে অফিস করছে। কিন্তু এই প্রতিষ্ঠানটির দেখভাল ও সেখানকার সব কিছু পরিচালনা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নেতৃত্বেই হ‌ওয়ার কথা কিন্তু চিত্র ভিন্ন । আজ সব নিয়ম তোয়াক্কা করে যে দেশের নিতানার্ধাকরা ঠিক করে একটা নাবালক দিয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উপর ছড়ি ঘোরাবে সেখানে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সন্মান খুব অক্ষুন্ন থাকে মনে হয় না! রাস্ট্র যন্ত্র ও সমাজ উভয়ের আচরণে পাকিস্তান আত্মা পেত্মাত্মার ধারণ করি এখন সর্বত্র বিরাজমান।

একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা সংগঠক এর সন্তান হিসাবে আমি গর্বিত। মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সংরক্ষণ করার মধ্য দিয়ে কোটা সংস্কার হোক। জেলা প্রশাসকের মুতকান্টা বাদে প্রতি জেলায় ও শহীদ মিনারে নেই স্মৃতি সৌধ বাস্তবায়ন করা হোক। যথাযথ মর্যাদা রক্ষা করে ২৬ শে মার্চ ও ১৬ই ডিসেম্বর পালন করা হোক সামাজিক মূল্যবোধ জাগ্রত করতে।

 

মির্জা গালিব উজ্জ্বল

সদস্য সচিব

সর্বস্তরে স্মৃতিসৌধ বাস্তবায়ন আন্দোলন।

সর্বশেষ - এক্সক্লুসিভ

আপনার জন্য নির্বাচিত

রাজশাহীর বাগমারায় আহত বন্ধুকে দেখতে যেয়ে সন্ত্রাসীদের হাতে প্রাণ গেল যশোরের যুবকের

সিংড়ায় ভূমি অফিস ও থানা পরিদর্শনে ডিসি

রাণীশংকৈলে ষড়জ শিল্পী গোষ্ঠীর আয়োজনে বসন্ত উৎসব 

মহাসড়কের ময়লা পরিস্কার করে রাস্তার প্রতিবন্ধকতা দূর করলেন ওসি শাহ্ কামাল আকন্দ 

পারিবারিক যোগাযোগ পুনঃস্থাপন (আরএফএল) অ্যাক্টিভিটি নিয়ে সেনসিটাইজেশন ওয়ার্কশপ

বদলগাছীতে ঘাস চাষে ইউনুস বয়াতীর ভাগ্য বদল

মামীর দেয়া গরম পানিতে ঝলসে গেল ভাগ্নি; পাশে দাঁড়ালেন মানবিক ওসি তদন্ত আজাহার আলী

খুলনায় শিক্ষার্থীদের সংগে পুলিশের দফায় দফায় সংঘর্ষ, পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা

ঝিকরগাছায় খাল ও নদের পানি সুরক্ষা ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধিতে আলোচনা সভা

বাঁশখালীতে অবাধে কাটছে পাহাড়ি গাছ ও মাটি; পাচার হচ্ছে বালি, ক্ষতিগ্রস্থ কৃষক