সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: গত (১ সেপ্টেম্বর) বেশকটি অনলাইন নিউজ পোর্টালে রাঘবপুর (আর জি পি) উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিধান চন্দ্র বর্মন ও সহকারী শিক্ষক আব্দুল মজিদসহ কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, স্বজনপ্রীতি এবং দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে মানববন্ধনের শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন রাঘপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিধান চন্দ্র বর্মন।
এক প্রতিবাদ লিপিতে তিনি বলেছেন, আমাকে জড়িয়ে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ ভুয়া, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। আমার কার্যাদেশ দেওয়ার কোনও ক্ষমতা নেই। আমি এই নিউজের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানাচ্ছি। প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে, যে গত ২৪ সালের আগষ্টের পর দেশব্যাপী সমগ্র শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রতাধিকার বলে ইউএনও মহোদয় স্কুলের সভাপতির দায়িত্ব পেয়েছেন । গত ১৮ আগষ্ট ২৫ সালের আমাদের স্কুলের অ্যাডহক কমিটি গঠিত হয় ইউএনও স্যারের নির্দশে। এখানে আমার কোন হাত নেই। ইউএনও স্যার যে ভাবে নির্দেশ দিয়েছে স্কুলের শিক্ষকগন ও ম্যানিজিং কমিটির সাথে আলোচনা সাপেক্ষে অ্যাডহক কমিটি গঠন করা হয়েছে।
এছাড়াও স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষক গনের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে, বিদ্যালয় পরিচালনায় অব্যবস্থাপনা এবং বিভিন্ন অনিয়ম, বিদ্যালয়ের আয়-ব্যয়, শিক্ষার্থীর উপস্থিতি ও শিক্ষকদের কার্যকলাপ ইত্যাদি। উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বানোয়াট ও ভিত্তিহীন এগুলো কে বা কারা প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য এহেন কর্মকাণ্ডে লিপ্ত। এবং প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুণ্ণ করা হয়েছে। এ বিষয়ে স্কুলের সমস্ত শিক্ষকগন সাক্ষ্য দিতে রাজি আছেন। স্কুলের সহকারী শিক্ষক,আব্দুল মজিদ, কাজি জহির রায়হান,রন্তিত কুমার চন্দ্র কান্তসহ অনেকেই বলেন, তাদের সুপরিচিত ও স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অসত্য মিথ্যা ঘটনা সমর্থন করতে পারেন না বিদায় উল্লেখিত প্রতিবেদনটির তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাফিউল মাজলুবিন রহমান মুঠোফোন জানান, আমি ঐ স্কুলের সভাপতি ছিলাম। গত ১৮ আগষ্টে তাদের পূনাঙ্গ কমিটি গঠন করে ডিসি স্যারের মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ে অনুমোদন হওয়ার কথা। যদি এ ধরনের অভিযোগ থাকে বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে।




















