বাংলাদেশ সকাল
বুধবার , ৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৩০শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. এক্সক্লুসিভ
  6. কৃষি বার্তা
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলাধুলা
  9. খোলা কলাম
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম ও জীবন বিধান
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাস
  14. বিনোদন
  15. বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন

আজ ৬ ডিসেম্বর, ঝিনাইদহ হানাদার মুক্ত দিবস

প্রতিবেদক
অনলাইন ডেস্ক
ডিসেম্বর ৬, ২০২৩ ৪:১৪ অপরাহ্ণ

শেখ শফিউল আলম লুলু, ঝিনাইদহ :  ৬ ডিসেম্বর ঝিনাইদহ হানাদার মুক্ত দিবস। দীর্ঘ ৯ মাস যুদ্ধ শেষে ৬ ডিসেম্বর পাক হানাদার ও তাদের দোসরদের হটিয়ে ঝিনাইদহকে শত্রূ মুক্ত করে মুক্তিকামী বাংলার তরুণ বীর দামাল ছেলেরা।

ভারতে ট্রেনিংপ্রাপ্ত ঝিনাইদহ জেলার নওজোয়ানরা মুক্তিবাহিনীর নির্দেশ মতো নিজেদের ভেতরে ও তাদের দোসর রাজাকারদের সমূলে বিনাশ করতে জীবন বাজী রেখে ঝাঁপিয়ে পড়ে। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রামে এ দেশে প্রথম যে সম্মুখ প্রতিরোধ যুদ্ধ সংঘটিত হয় তা হয়েছিল ১ লা এপ্রিল ঝিনাইদহ সদর উপজেলার বিষয়খালীতে। আর বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৯৭১ সালের ১ লা এপ্রিল “প্রথম সম্মুখ প্রতিরোধ যুদ্ধ” অনুষ্ঠিত হয় এই বিষয়খালীতে। এখানে পাকবাহিনীর সাথে মুক্তিবাহিনীর তুমুল যুদ্ধ সংঘটিত হয় এক পর্যায়ে পাকহানাদার বাহিনী পিছু হটতে বাধ্য হয়। ফিরে যাই যশোর ক্যান্টনমেন্টর দিকে।৪ এপ্রিল শৈলকূপা উপজেলার গাড়াগঞ্জ যুদ্ধ, ৪ আগস্ট একই উপজেলার আলফাপুর যুদ্ধ, ১৪ অক্টোবর আবাইপুর যুদ্ধ ও ২৬ নভেম্বর কামান্না যুদ্ধ। এছাড়াও ৬ আগস্ট, ১৭ আগস্ট ও ১১ ই নভেম্বর জেলার বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ সংঘটিত হয়।

১৯৭১ এর নভেম্বরের শেষ সপ্তাহে একদিকে গেরিলা যুদ্ধ চরম আকার ধারণ করে অপরদিকে ভারতীয়বাহিনী ও মুক্তিবাহিনী যৌথভাবে (মিত্রবাহিনী) সীমান্ত অতিক্রম করে ভেতরে ঢুকে পড়ে। দেশের বিভিন্ন এলাকায় পাকহানাদার বাহিনী পিছু হটতে থাকে।বিভিন্ন এলাকা থেকে শত্রু মুক্ত হওয়ার সংবাদ আসতে থাকে। মুক্তিসেনাদের সাঁড়াশি আক্রমণে পাকহানাদাররা যশোর ক্যান্টনমেন্টর দিকে পিছু হটতে বাধ্য হয়। ৩ ডিসেম্বর মুক্ত হয় মহেশপুর, ৪ ডিসেম্বর কোটচাঁদপুর এবং ৫ ডিসেম্বর কালীগঞ্জ মুক্ত হয়।এদিকে চুয়াডাঙ্গা এলাকা দিয়ে কপোতাক্ষ ও চিত্রানদী অতিক্রম করে ৬ ডিসেম্বর মুক্তিকামীরা ঝিনাইদহে প্রবেশ করে জেলা শহর মুক্ত করে। এসব যুদ্ধে সারা জেলায় ২’শত ৭৬ মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হন। খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা রয়েছেন জেলায় মাত্র দুজন। তারা হলেন বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান ও বীর প্রতীক সিরাজুল ইসলাম।

ঝিনাইদহ জেলার সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মকবুল হোসেন বলেন, ৬ ডিসেম্বর ঝিনাইদহ হানাদার মুক্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ি ঘর থেকে দলে দলে সর্বস্তরের মানুষ রাস্তায় নেমে এসে জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে উল্লাস করতে থাকেন। ফুল দিয়ে তারা মুক্তিসেনাদের বরণ করে নেন। ঝিনাইদহবাসীর কাছে দিনটি চির স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন ও ৩ জনের ১০ বছরের সশ্রম কারাদন্ড

নেত্রকোনায় গনঅধিকার পরিষদের ৩য় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী; দোয়া মাহফিল ও খাবার বিতরন

বাগমারায় বিভিন্ন ইউনিয়নে এমপি এনামুল হকের পক্ষে মহিলা লীগ ও যুব মহিলা লীগের উঠান বৈঠক 

আমতলীতে দুই কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা প্রতারক

রাণীশংকৈলে ২টি ইটভাটায় ২ লক্ষ টাকা জরিমানাসহ বন্ধের নির্দেশ 

মুক্তিযোদ্ধা ডঃ নুরুন নবীর-মুক্তিযুদ্ধের উপর নির্মিত ঐতিহাসিক প্রামাণ্যচিত্রটি লন্ডনে প্রদর্শিত

নাটোরে বড়ই চাষে বাজিমাত !

খাগড়াছড়িতে অর্ধ কোটি টাকারও বেশি অবৈধ সিগারেট জব্দ, আটক-২

রামগড় ৪৩ বিজিবি উদ্যোগে চিকিৎসা সেবা প্রদান

জাতীসংঘের সামনে নিউইয়র্ক মহানগর দক্ষিন, স্টেট ও উত্তর বিএনপির বিক্ষোভ