বাংলাদেশ সকাল
রবিবার , ২০ নভেম্বর ২০২২ | ২২শে আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আন্তর্জাতিক
  3. আবহাওয়া
  4. এক্সক্লুসিভ
  5. কৃষি বার্তা
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. খোলা কলাম
  9. জাতীয়
  10. ধর্ম ও জীবন বিধান
  11. নির্বাচন
  12. প্রবাস
  13. বিনোদন
  14. বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন
  15. রাজনীতি

ইসলামের আলোকে বিবাহের সংজ্ঞা

প্রতিবেদক
অনলাইন ডেস্ক
নভেম্বর ২০, ২০২২ ১:১৯ অপরাহ্ণ

বিবাহযোগ্য নারী ও পুরুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক প্রনয়নের বৈধ চুক্তির মাধ্যমে স্বীকারোক্তি এবং অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে নিকাহ বা বিবাহ (শাদী) সম্পর্ক গড়ে ওঠে। 

শাব্দিক অর্থের দিক দিয়ে নিকাহ বা বিবাহকে যৌন সঙ্গম বলা হলেও এর অর্থে ব্যপকতা রয়েছে। যাতে পরস্পরের অংশীদার হওয়া, দায়িত্ব ও কর্তব্যের দেকভাল হওয়াও বোঝায়।

বৈবাহিক জীবনের কতিপয় উপকারী দিকগুলোর মধ্যে রয়েছে-

ক) বিবাহ দৃষ্টিকে সংযত রাখে এবং যৌনতাকে সংযমী করে।

খ) সামাজিক, গোত্রীয়, ও পারিবারিক সম্পর্ক বজায়; একে-অপরের ভালোবাসা বিনিময়, হারাম ও অপবিত্র বিষয়াদি থেকে নিজেদের রক্ষা করা যায়।

গ) বিভিন্ন প্রকার রোগ-ব্যাধি মুক্ত এবং নিরাপদ ও রূচিশীল যৌন চাহিদা সৃষ্টি হয়।

ঘ) ব্যভিচার থেকে নিজেদের স্বাভাবিক রাখা যায়।

ঙ) পরস্পরের মেলামেশায় কোন প্রকার মান-সন্মান বিনষ্টের ভয় আসেনা।

চ) বিবাহের মাধ্যমে সন্তান লাভের দ্বারা পিতৃত্ব ও মাতৃত্বের প্রাপ্তি পাওয়া যায়।

ছ) আত্মিক শান্তি ও মানসিক দৃঢ়তা আসে।

যাদের যৌন চাহিদা আছে তবে যিনায় লিপ্ত হবার আশঙ্কা নেই ইসলামি দৃষ্টিকোন থেকে তাদের জন্য বিবাহ করা সুন্নাত। অপরপক্ষে যাদের যিনায় লিপ্ত হবার আশঙ্কা রয়েছে তাদের জন্য বিবাহ করা ওয়াজিব বা ফরজের কাছাকাছি।

যাদের যৌন চাহিদা নেই যেমন, যৌন সক্ষমতাহীন ও বয়ষ্ক ইত্যাদি লোকের বিয়ে করা বৈধ। সেক্ষেত্রে মানবিক বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে। সেদিক থেকে ইসলামের আলোকে শুধুমাত্র সঙ্গম করা কিংবা একে-অপরের যৌন চাহিদা মেটানোকেই বিবাহ বলা হয় না। বিবাহ হলো- স্বামী-স্ত্রী হবার অনুমতি আছে এমন কোন পুরুষ ও নারীর সুস্থ্য-সুন্দর বন্ধন।

বিয়ের মৌলিক কয়েকটি শর্তঃ

১। স্বামী-স্ত্রী (বিপরীত লিঙ্গের) নির্ধারিত হওয়া।

২। উভয়ের সম্মতি থাকা।

৩। মেয়ের অভিভাবক ও দুজন স্বাক্ষী থাকা।

৪। যাদের সাথে বিয়ে হারাম তাদের অন্তর্ভুক্ত না থাকা।

৫। পাত্রের পক্ষ থেকে পাত্রীর জন্য মোহরানা নির্ধারণ করা।

৬। পরিবার ও সমাজে প্রচারণা করা।

পিতা-মাতার বৈবাহিক সম্পর্কের মাধ্যমেই কেবল একজন সন্তান নিজের পরিচয় দিতে গৌরববোধ করে।

ইসলামে সন্নাস জীবনের কঠোর বিরোধিতা করা হয়েছে। প্রত্যেক বালেগ নারী-পুরুষের মাঝে পরীক্ষা স্বরূপ জৈবিক চাহিদা বিদ্যমান। তাই যৌবনকে অপাত্রে ব্যয় না করে স্বীয় চরিত্রকে যথাযথ ভাবে বজায় রাখা এবং রাসূল সাঃ এর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সুন্নাহ হিসেবে এটি কায়েম করা উচিত।

লেখক: ওমায়ের আহমেদ শাওন।

সর্বশেষ - এক্সক্লুসিভ

আপনার জন্য নির্বাচিত

গঙ্গাচড়ায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় রাখতে মতবিনিময়

গঙ্গাচড়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত

গুরুদাসপুরে সংযোগ সড়ক নির্মাণের দাবীতে মানববন্ধন 

ঋণ নয়, ক্ষতিপূরণ চাই: পাথরঘাটায় জলবায়ু ন্যায্যতার দাবিতে প্রতীকী সভা

পাইকগাছায় মাওঃ দেলোয়ার হোসেন সাঈদী ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সকল শহীদদের মাগফিরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠান 

মরহুম নজির হুসেনের শোকাহত পরিবারের পাশে বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর

রাণীনগরে গভীর নলকূপের ট্রান্সফরমার চুরি

সাপাহারে মোবাইল কোর্ট অভিযানে মোটরসাইকেল চালকের জরিমানা

দেবহাটার প্রত্যন্ত অঞ্চলে হলুদে ছেয়ে আছে সমস্ত ফসলী জমি, চারিদিকে শুধু হলুদের সমারোহ

আমতলীতে মাদক বিরোধী বঙ্গবন্ধু ফুটবল টুর্নামেন্ট খেলার উদ্বোধন