স্বপন আলী, মেহেরপুর॥ ইটভাটা মালিকদের দৌড়ত্ব্য আর ট্রাকটার মালিকদের দৌড়ত্ব্য দিনের দিন বেড়েই চলেছে, দেখার নেই কেউ। প্রসাশনের নাকের ডগায় বসে চলছে এমন অপকর্ম। কিন্তু দেখেও না দেখার ভান।
এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে ট্রাক্টর চালক মনিরুল ইসলাম বলেন, প্রসাশনকে মাসহারা দিয়ে আমরা রাস্তায় গাড়ি চালায়। পাবলিকের চোখ কান কিডিনি ফুসফুস নষ্ট হোক আর না হোক আমাদের কিছু যায় আসেনা কথা গুলো বলেন খুব রস দিয়ে।
এ ব্যাপারে এটি আই মুকুল হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, আমরা নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করছি, নিয়মিত আটক করছি, জরিমানা করছি আর আমাদের ব্যাপারে যে তথ্য দিয়েছে সেটা ভিত্তিহীন ও মনগড়া মিথ্যা বলে পাবলিক সেন্টিমেন্টে আঘাত করা।
ডাক্তার ফখরুজ্জামান সাহেব আলমপুরের একজন বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এই ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ আলমপুর শ্যামপুর রোড দিয়ে প্রতি ঘন্টায় ৪০/৫০ কি ট্রাক্টর মাটি আনা নেওয়া করায় ধূলা বালি উড়ে গ্রামবাসীর ঘরের আসবাবপত্র নস্ট হওয়ার সাথে বিভিন্ন রোগ সৃষ্টির পাশাপাশি শ্বাস প্রশ্বাস জনিত বিভিন্ন সমস্যা তৈরি হচ্ছে। এই ব্যাপারে নিজ উদ্যোগে কয়েক বার নিষেধ করলেও তারা কর্ণপাত করেনি।ইটভাটা মালিক ও ট্রাক্টর মালিকদের ব্যাবসার ফাঁদে জনজীবনে চরম দূর্ভোগ নেমে আসে। দূর্ভোগের সীমনা এখন এলাকায় শিশুরা ও বয়স্করা হুমকির মুখে। এই দুই গ্রামের জনসাধারণ মহামারী রোগাক্রান্ত হয়ে বিস্ফোরণের সাক্ষী হতে চলেছেন।