বাংলাদেশ সকাল
রবিবার , ১৫ জুন ২০২৫ | ২৬শে আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অপরাধ
  2. অর্থনীতি
  3. আইন আদালত
  4. আন্তর্জাতিক
  5. আবহাওয়া
  6. এক্সক্লুসিভ
  7. কৃষি বার্তা
  8. ক্যাম্পাস
  9. খেলাধুলা
  10. খোলা কলাম
  11. জাতীয়
  12. তথ্য ও প্রযুক্তি
  13. ধর্ম ও জীবন বিধান
  14. নির্বাচন
  15. প্রবাস

চুরির ঘটনায় যুবলীগ নেতাকে পুলিশে দিলেন বাবা

প্রতিবেদক
অনলাইন ডেস্ক
জুন ১৫, ২০২৫ ৯:২৩ অপরাহ্ণ

 

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: সুনামগঞ্জের তাহিরপুরে চুরির ঘটনায় যুবলীগ নেতা ইছা মিয়া (৩৫) কে থানায় ধরিয়ে দিলেন বাবা। এর আগে ইছা মিয়াকে হাত-পা বেঁধে মারধরের পর মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সে উপজেলার দক্ষিণ বড়দল ইউনিয়নের সাধেরখলা গ্রামের সায়েদ আলীর ছেলে ও ইউনিয়ন যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।

রবিবার (১৫জুন) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাহিরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ দেলোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ৩নং বড়দল দক্ষিণ ইউনিয়নের সাধেরখলা গ্রামের সায়েদ আলী বাদি হয়ে গতকাল তার ছেলে ইছা মিয়ার নামে লিখিত অভিযোগ করেন, পরে তাকে আটক দেখিয়ে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়।

ইছা মিয়ার বড় ভাই সাবেক মেম্বার হযরত আলী বলেন, কয়েকদিন আগে আমার ছোট ভাই ইছা মিয়াকে চুরির অপরাধে গ্রামবাসী আটক করে খুঁটির সাথে হাত পা মারধর করে ছেড়ে দেয়। মারধরের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। এতে সামাজিক ভাবে আমাদের লজ্জা পেতে হয়েছে। গ্রামবাসী ছেড়ে দেয়ার পর আমরা থাকে চিকিৎসা করাই।

এক পর্যায়ে সে হাসপাতাল থেকে পালিয়ে পার্শ্ববর্তী শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নে তার শশুর বাড়ি চলে যায়। পরে খবর পেয়ে তাকে সেখান থেকে হাত-পা বেধ ধরে এনে থানায় সোপর্দ করি।

এ ঘটনায় আমাদের বাবা সায়েদ আলী বাদি হয়ে থানায় অভিযোগ দিয়েছেন।

ইছা মিয়ার বড় ভাই সাবেক মেম্বার হযরত আলী আরো বলেন, আমাকে নিয়ে এলাকার কিছু লোক সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে অপপ্রচার করে যাচ্ছে আমি তো কোন অপরাধী না।

অপরাধ করলে আমার ছোট ভাই করছে তাকে আমরা আইনের হাতে তুলে দিচ্ছি এখন বিচার আইনি প্রক্রিয়ায় হবে।

উল্লেখ যে, সাধেরখলা হাজি এমএ জাহের উচ্চবিদ্যালয় সংলগ্ন রহিম মিয়ার দোকানে গত শনিবার (৩১ মে) রাতে একটি চুরির ঘটনা ঘটে।

পরের দিন রোববার সকালে অনেক খোঁজাখুঁজির পর চোর সন্দেহে ইছা মিয়াকে ধরে আনে গ্রামবাসী।

এ সময় তাকে রহিমের দোকান ঘরের খুঁটিতে বেঁধে মারধর করলে সে চুরি করেছে বলে স্বীকারোক্তি দেয়।

এরপর তার কাছ থেকে চুরি হওয়া কিছু মালামাল উদ্ধার করেছে বলেও জানা গেছে।

এছাড়াও সে ওই এলাকায় আরও একাধিক বাড়িতে ও মসজিদে চুরি করেছে বলেও স্বীকারোক্তি দিয়েছে। পরে গ্রামবাসী তার স্বজনদের খবর দিলে তারা কোনো সাড়া দেননি। একপর্যায়ে গ্রামবাসী সংশ্লিষ্ট গ্রামের ইউপি সদস্য রোপন মিয়াসহ স্থানীয়রা কাগজে মুচলেকা নিয়ে ছেড়ে দেয়।

এই ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে, শুরু হয় আলোচনা সমালোচনা।

এ নিয়ে গত ৩জুন “মসজিদে চুরি করে স্বীকার করলেন যুবলীগ নেতা” শিরোনামে অনলাইন ও পিন্ট মিডিয়াতে সংবাদ প্রকাশ হয়।

সর্বশেষ - এক্সক্লুসিভ

আপনার জন্য নির্বাচিত

কর্ণফুলী উপজেলা উপশহর হিসাবে রূপান্তরিত হচ্ছে – ভুমি মন্ত্রী 

তীব্র তাপদাহে পুড়ছে ভূরুঙ্গামারী, অতিষ্ঠ জনজীবন 

নব-নিযুক্ত  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

গঙ্গাচড়া স্পোর্টস একাডেমির আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি: FIFA-AFC ওয়ান স্টার লাইসেন্স অর্জন

বাংলাদেশ সাংবাদিক ক্লাব বিজেসি’র আমতলী উপজেলা কমিটির অনুমোদন 

কর্ণফুলীতে উদ্ধারকৃত খাস জমিতে নির্মিত হবে মিনি শিশু পার্ক, খেলার মাঠ ও কবরস্থান

নরসিংদীতে অবৈধ অস্ত্র ও গুলিসহ যুবক গ্রেপ্তার 

বিচারককে হত্যার হুমকি, যশোরে আইনজীবিসহ তিনজন গ্রেফতার 

তিনমাস ধরে আত্মগোপনে আমতলীর প্রধান শিক্ষক!

চট্টগ্রামে “করদাতা সুরক্ষা” পরিষদের উপর হামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন