কাইয়ুম চৌধুরী, সীতাকুণ্ড : চট্টগ্রাম সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন থেকে পর্যটকদের বিমুখ হয়ে পড়লে বন বিভাগ এই পার্কটিকে পর্যটকদের কাছে আকর্ষনীয় করে গড়ে তুলতে দীর্ঘ মেয়াদী অনেক আকর্ষনীয় প্রকল্প নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ইকো পার্ক ও বোটানিক্যাল গার্ডেন ও জীব সংরক্ষণ প্রকল্প প্রধান মুহাম্মদ হোসাইন।
সীতাকুণ্ড ইকোপার্কে এক মতবিনিময়কালে প্রতিনিধি কে জানায়, দেশে বেসরকারী ভাবে পর্যটকদের জন্য অনেক অত্যাধুনিক পর্যটন কেন্দ্র গড়ে উঠেছে ফলে সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক অনেকটা পিছিয়ে অথচ এই পার্ক এশিয়ার বৃহত্তম পার্ক। বিভিন্ন সমাজের গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গদের মতামতে পার্কের কি কি সমস্যা রয়েছে, কি কি কাজ করা জরুরী, পর্যটকদের জন্য কি নির্মান করা প্রয়োজন মতামত পকাশের ভিত্তিতে পার্কে নিজস্ব গাড়ীর পার্কিং ব্যবস্হা, গেইট থেকে পর্যটক ছাদ উম্মুক্ত গাড়ী, পর্যাপ্ত টয়লেটের ব্যবস্হা, শিশুদের জন্য আকর্ষনীয় নানান প্রজাতির জীব জন্তুর প্রতিকৃত, নানান জীব জন্তু উন্মুক্ত করন, ক্যাপসুল লিফ্ট, পাহাড় বাধ নির্মান করে লেক তৈরী ও স্পীড বোডের ব্যবস্হা, পলিথিন, প্লাষ্টিক মুক্ত পার্ক বাস্তবায়ন, নিরাপত্তা জোড়দার, হয়রানী ও ইভটিজিং মুক্ত পার্কের কঠোর নিরাপত্তা বাস্তবায়ন করা জরুরী বলে চিক্তিত করে বাস্তবায়নে এগিয়ে যাবে সীতাকুণ্ড বোটানিক্যাল গার্ডেন ও ইকোপার্ক।
এসময় উপস্হিত ছিলেন সীতাকুণ্ড উপজেলা প্রকৌশলী মোঃ আলমগীর বাদশা, ই কিউ এম এস এর কনসালটেন্ট এস এম তানভির, বোটানিক্যাল গার্ডেন উন্নয়ন বাস্তবায়নে আরণ্য ফাউন্ডেশনের টিম লিডার অতিশ রন্জন পাল, সীতাকুণ্ড ইকোপার্ক এ বোটানিক্যাল গার্ডেনের রেণ্জ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলাউদ্দীন,সীতাকুণ্ড স্রাইন কমিটির কর্মকর্তা তুষার চক্রবর্তী,প্রদীপ রন্জনদত্ত,ই কিউ এম এস এর কনসালটেন্ট ইলিয়াছ মজুমদার।,ইকোপার্ক জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আনোয়ার হোসাইন,মাওলানা নুর উদ্দীন,সালেক মুর্শেদ, ইজারাদার মোঃ নাছির সওদাগর সহ পার্কে কর্মরত বন কর্মীবৃন্দ।
বিভিন্ন সমাজের গন্যমান্য ব্যক্তি বর্গের মতা মতে প্রস্তাবনা বাস্তবায়নে কাজ করে যাবে অরণ্য ফাউন্ডেশনের প্রবীন বন কর্মকর্তাগন।