বাংলাদেশ সকাল
সোমবার , ২৬ জুন ২০২৩ | ২২শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. আবহাওয়া
  5. এক্সক্লুসিভ
  6. কৃষি বার্তা
  7. ক্যাম্পাস
  8. খেলাধুলা
  9. খোলা কলাম
  10. জাতীয়
  11. ধর্ম ও জীবন বিধান
  12. নির্বাচন
  13. প্রবাস
  14. বিনোদন
  15. বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন

সামনে ঈদ, ব্যস্ত সময় পার করছেন কামাররা

প্রতিবেদক
অনলাইন ডেস্ক
জুন ২৬, ২০২৩ ১২:৫৬ অপরাহ্ণ

উজ্জল প্রধান॥ ইসলামের ইতিহাসে মুসলিম উম্মাহর মহিমান্বিত ত্যাগের মধ্য দিয়ে এসেছে পবিত্র ঈদ উল আজহা (কোরবানি ঈদ)। আসন্ন কোরবানি ঈদের পশু জবায়ের প্রস্তুুতি হিসেবে দা, বটি, ছুরি, চাপাতিসহ গোসত কাটার বিভিন্ন সরঞ্জাম তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন পাবনার ঈশ্বরদী উপজেলার কামাররা।

এসব সরঞ্জাম নতুনভাবে তৈরি এবং পুরোনোগুলোতে শান দিতে এখন ব্যস্ত তারা। তবে কয়লা, লোহাসহ সবকিছুর দাম বেড়ে যাওয়ায় আগের মতো লাভ তেমন হয়না বলে জানান এক কামার কারিগর।

বছরের অন্য দিনগুলোতে তেমন কাজ না থাকায় অলস সময় কাটালেও কোরবানির সময়টাতে তাদের ব্যস্ততা বেড়ে যায়। এ সময় প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত পরিশ্রম করতে হয় তাদের। মূলত এসময় তাদের কেনাবেচা কিছুটা বেড়ে যায়।

শহরের আলহাজ্ব মোড়ে অবস্থিত রাজ্জাক কামার বাংলাদেশ সকালকে বলেন, বাপ দাদার পৈত্রিক ব্যাবসা থেকেই আমার এই ব্যাবসা। আগে অনেক কাজ করেছি ব্যাবসা ভালোই ছিলো, তবে এখন ব্যবসায় মন্দা চলছে, কোরবানি ছাড়া বছরের অন্য সময়ে আমরা কোনোরকম দিন পার করি। বিভিন্ন এনজিও থেকে নেওয়া ঋণ পরিশোধ করে নিজের সংসার চালাতে আমাদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। একারণে অনেকেই এ পেশা ছেড়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছেন। তিনি বলেন, আগে ইরি ও আমন মৌসুমে এই এলাকায় ধান কাটার জন্য কাস্তে ও আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে পাট কাটার জন্য বড় বড় হাঁসুয়া তৈরির বায়না পেতাম। এখন হাট-বাজারে লোকের তেমন সমাগম নেই। ফলে খুব কষ্টে দিনযাপন করছি।

তিনি প্রতিবেদককে বলেন, আগে ঈশ্বরদীতে কয়েকশত কামার থাকলেও এখন ৫০/৬০ জনের বেশি নাই। সরকারী কোন সুযোগ সুবিধা আমরা পাইনা। আমাদের নেই কোন স্থায়ী কোন কামার পট্রি, দিন দিন এই পেশা বিলুপ্তির পথে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমানে প্রতিটি দা তৈরিতে প্রকারভেদে মজুরি নেওয়া হচ্ছে ২০০-৪০০ টাকা পর্যন্ত। চাকু তৈরিতে নেওয়া হচ্ছে ১০০ টাকা। বড় ছুড়ি তৈরিতে নেওয়া হচ্ছে ৪০০-৫০০ টাকা। বটি তৈরিতে নেওয়া হচ্ছে দেড়শ টাকা থেকে আড়াইশ টাকা।

দাঁ শান দিতে আসা শহরের আনার কসায়ের ছেলে তুষারের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, কয়েক দিন পরেই ঈদ। গরু ও ছাগল জবাই দিতে এবং গোসত কাটতে প্রয়োজন চাকু ও ছুরির,সে কারণে দাঁ, বটি ও ছুরি শান দিতে এসেছি। তবে গতবছরে এসব কাজের যে মজুরি ছিল তার চেয়ে এবারে মজুরি খানিকটা বেশি।

বাজারের পাইকারী ব্যাবসায়ী রতন কর্মকার জানান,সারাবছরই তারা দা, বটি, চাকু, ছুরি বিক্রি করেন। কিন্তু কোরবানির মৌসুমেই এসব সরঞ্জামের বেচাকেনা বেশি হয়। এবারও বিক্রি হচ্ছে। তবে কয়লা ও লোহার দাম অনেক বেড়ে যাওয়ায় কামারদের কাছ থেকে খানিকটা বেশি দামে এসব জিনিসপত্র কিনতে হচ্ছে। যার ফলে কিছুটা বেশি দামে আমাদের বিক্রি করতে হচ্ছে।

সর্বশেষ - এক্সক্লুসিভ

আপনার জন্য নির্বাচিত

সীতাকুণ্ডের ছিন্নমূল যুবদল নেতা শহীদ ছোটনের পরিবারদের মাঝে আর্থিক অনুদান প্রদান 

ডাসারে ভাইস চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করবে ছাত্রলীগের সভাপতি 

অবরোধে নাশকতার প্রস্তুতির অভিযোগে ওয়ার্ড ছাত্রলীগ নেতা আটক

কোটচাঁদপুরে হাত বাড়ালেই মিলছে মাদক 

ঝিনাইদহে ১১ টি চোরাই মোটর সাইকেল উদ্ধার করেছে পুলিশ

রাণীনগরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি-শিক্ষকের মধ্যে হাতাহাতি

হারিয়ে যাওয়া ৯৫টি মুঠো ফোন ফিরিয়ে দিল মালদাহ জেলা পুলিশ

কুড়িগ্রামে বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস এসোসিয়েশনের শীতবস্ত্র বিতরণ

ডাসারে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে বিএনপির নেতার মতবিনিময় সভা 

নাঃগঞ্জ-২ আসনে আ.লীগের মনোনয়ন ফরম কিনলেন আলহাজ্ব ইকবাল পারভেজ